বাংলা প্রবাদ বাক্যের তালিকা - বাংলা প্রবাদ বাক্য

বাংলা প্রবাদ বাক্যের তালিকা - বাংলা প্রবাদ বাক্য

 

অ-দিয়ে বাংলা প্রবাদসমূহ

আজকের পোস্ট থেকে আপনারা জানবেন প্রবাদ প্রবচন ।

  • অই ছেরা তোর ডাটেঁর কথা- তোর মায় ফিনছে খাইল্যা পাতা।
  • অকাজে বউড়ী দড়,লাউ কুটতে খরতর।
  • অকাল গেল সুকাল এল, পাকল কাঁটাল কোষ, আজ বন্ধু ছেড়ে যাও, দিয়ে আমার দোষ।
  • অকালে খেয়েছ কচু,মনে রেখ কিছু কিছু।
  • অকালে না নোয় বাঁশ,বাঁশ করে ট্যাঁশ ট্যাঁশ।
  • অকালে(আকালে) কি না খায়।
  • অকালের তাল বড় মিষ্টি।
  • অকেজো নাপিতের বোঝা ভরা খুর।
  • অকেজো বউ লাউ কুটতে দড়।
  • অকেজোর তিন কাজ বড়,ভোজন ক্রোধ নিদ্রা দড়।
  • অগ্নি ব্যাধি ঋণ,তিনের রেখো না চিন(চিহ্ন)।
  • অঘটির(আদেখলের) ঘটি হল,জল খেতে খেতে প্রাণটা গেল।
  • অঙ্গারঃ শতধৌতেন মলিনত্বং ন মুঞ্চতি।
  • অজগরের দাতা রাম(অজগর আহার সংগ্রহে অলস)।
  • অজ্ঞানে করে পাপ,জ্ঞান হলে সরে, সজ্ঞানে করে পাপ,সঙ্গে সঙ্গে ফেরে।
  • অজাযুদ্ধে ঋষিশ্রাদ্ধে প্রভাতে মেঘডম্বরে দম্পত্যোঃ কলহে চৈব বহ্বারম্ভে লঘুক্রিয়া।
  • অজার যুদ্ধে আঁটুনি সার।
  • অজীর্ণে ভোজনং বিষম্।
  • অতি আশ সর্বনাশ।
  • অতি চালাকের গলায় দড়ি অতি বোকার পায়ে বেড়ি।
  • অতি প্রণয় যেখানে, নিত্য যাবে না সেখানে;যদি যাবে নিত্যি;ঘটবে একটা কীর্তি।
  • অতি বড় ঘরণী না পায় ঘর; অতি বড় সুন্দরী না পায় বর।
  • অতি বড় সোদর, তিন দিন করবে আদর।
  • অতি বুদ্ধির গলায়(বা হাতে)দড়ি,অতি বোকার পায়ে বেড়ি।
  • অতি বুদ্ধির হা-ভাত। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ।
  • অতি বাড় বেড়ো নাকো ঝড়ে ভেঙে যাবে;অতি ছোট হয়ো নাকো ছাগলে মুড়াবে।
  • অতি মন্থনে বিষ ওঠে।
  • অতি মেঘে অনাবৃষ্টি।
  • অতি লোভে তাঁতি নষ্ট।
  • অতিদর্পে হতা লঙ্কা। অতিদানে বলির পাতালে হইল ঠাঁই।
  • অদন্তের দাঁত হল, কামড় খেতে প্রাণটা গেল।
  • অদন্তের হাসি, দেখতে(বড়) ভালবাসি।
  • অদৃষ্টে করলা ভাতে, বীচি কচ কচ করে তাতে,পড়ল বীচি বুড়োর পাতে। অদৃষ্টের (কপালের) কিল পুতেও(পুত--ছেলে) কিলোয়।
  • অদৃষ্টের ফল, কে খণ্ডাবে বল?
  • অধিক (অনেক)সন্যাসীতে গাজন নষ্ট।
  • অধিক খেতে করে আশা,তার নাম বুদ্ধি নাশা।
  • অধিকং তু ন দোষায়।
  • অনটনের দুনো ব্যয়।
  • অন্তরে এত খলতা, মুখে তোর অতি শীলতা, অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ।__দাশু রায়।
  • অন্ধ জাগো, না, কিবা রাত্রি কিবা দিন।
  • অন্ধকারে ঢেলা মারা বা ঢিল ছোঁড়া।
  • অন্ধকারে লাউ কোটা।
  • অন্ধের কিবা রাত কিবা দিন।
  • অন্ধের নড়ি, কৃপণের কড়ি।
  • অন্ন দেখে দেবে ঘি, পাত্র দেখে দেবে ঝি।
  • অন্ন নাই যার ঘরে,তার মানে কি বা করে।
  • অন্ন বল নেই,অগ্নিবল আছে।
  • অন্ন বিনা চর্ম দড়ি,তৈল বিনা গায়ে খড়ি।
  • অন্নচিন্তা চমৎকারা কাতরে কবিতা কুতঃ।
  • অন্নচিন্তা চমৎকারা কালিদাস হয় বুদ্ধিহারা।
  • অন্নচিন্তা চমৎকারা, ঘরে ভাত নাই জীয়ন্তে মরা।
  • অন্নের জ্বালা বড় জ্বালা এক দিনে লাগে তালা।
  • অনভ্যাসের ফোঁটা কপালে চড়চড় করে।
  • অনাথের দৈব সখা।
  • অনাবৃষ্টে রাজ্য মজে,পাপে মজে ধর্ম;কোটালে গৃহস্থ মজে,আলস্যে মজে কর্ম। 
  • অনেক কালের ছি পাপ,ছেলে হল সতীনের বাপ।
  • অনাহ্বানের নিমন্ত্রণ, না আঁচালে বিশ্বাস নেই।
  • অনেক খাবে তো অল্প খাও,অল্পখাবে তো অনেক খাও।
  • অনেক গর্জনে ফোঁটা বৃষ্টি।
  • অনেক সন্যাসীতে গাজন নষ্ট।
  • অনেক হল পাপ, এবার ছাড়ো বাপ।
  • অনেক(অগাধ) জলের মাছ।
  • অপব্যয়ে লক্ষ্মী ছাড়ে।
  • অবংশো পতিতো রাজা মূর্খ পুত্রশ্চ পণ্ডিতঃ, অধনশ্চ ধনং প্রাপ্য তৃণবন্মন্যতে জগৎ।
  • অবুঝে বুঝাব কত,বুঝ নাহি মানে;ঢেঁকিরে বুঝাব কত,নিত্য ধান ভানে। অবোধারে মারে বোধায়,বোধারে মারে খোদায়।
  • অব্রাহ্মণের দীর্ঘ ফোঁটা।
  • অবলার মুখে বল।
  • অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।
  • অবাক্ ক‘ল্লে নাকের নথে,কাজ কি আমার কানবালাতে।
  • অবাক কল্লি ভবি(রাধা),অম্বলে দিলি আদা।
  • অবাক্ কলির অবতার,ছুঁচোর গলায় চন্ত্রহার।
  • অবোধের(পাগলের) গোবধে আনন্দ[গো বধ মহাপাপ]।
  • অবোলা বলে দড়, অফলা ফলে দড়।
  • অভদ্রা বরষা কাল,হরিণী চাটে বাঘের গাল।
  • অভ্যাস দোষ না ছাড়ে চোরে, শূন্য ভিটায় মাটি খোঁড়ে।
  • অভ্যাসে সয়, অনভ্যাসে নয়।
  • অভাগা চোর যে বাড়ি যায়, হয় কুকুর ডাকে নয় রাত পোহায়।
  • অভাগা যদ্যপি(যেদিকে) চায়, সাগর শুকায়ে যায়।
  • অভাগার ঘোড়া মরে, ভাগ্যবানের বউ মরে।
  • অভাগার নাই যম, বা অভাগার যমও নাই।
  • অভাগিনীর দুটো(দুই)পুত, একটা দানা একটা ভূত।
  • অভাবে স্বভাব নষ্ট।
  • অভাবে স্বভাব নষ্ট মুখ নষ্ট বরণে(ব্রণে),ঝরায় ক্ষেত নষ্ট স্ত্রী নষ্ট মারণে(মারধর) করলে।
  • অমাবস্যার প্রদীপ টিপ টিপ করে।
  • অমুকের পোলায় এস পি হইছে- তয় পাওয়ার কম।
  • অমৃত-বা কি পদার্থ, খেয়ে দেখি জল।
  • অমৃতং বালভাষিতম্।
  • অর্থই অনর্থের মূলে।
  • অরসিকেষু রসস্য নিবেদনম্।
  • অরাধুনীর হাতে পড়ে রুই মাছ কাঁদে, না জানি রাধুনী মোর কেমন করে রাঁধে। 
  • অরুচির অম্বল শীতের কম্বল বর্ষার ছাতি ভট্‌চায্যির পাঁতি(পুথি)।
  • অলক্ষীর নিদ্রা বেশি, কাঙালের ক্ষুধা বেশি।
  • অলকা তিলকা(=অঙ্গরাগ) সার। অলক্ষীর দ্বিগুণ ক্ষিদে।
  • অল্প জলের পুঁটি মাছ ফর ফর করে।
  • অল্প বৃষ্টিতে কাদা হয়,বেশি বৃষ্টিতে সাদা হয়।
  • অল্প শোকে কাতর,অধিক শোকে পাথর।
  • অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী।
  • অলাভের বাণিজ্যে কচকচি সার।
  • অশথের ছায়াই ছায়া,মায়ের মায়াই মায়া।
  • অশ্বত্থামা হত ইতি গজ।
  • অস্থানে তুলসী,অপাত্রে রূপসী।
  • অসারে জল সার।
  • অসারের তর্জনগর্জন সার।
  • অহংকারে গদগদ ভূমিতে না পড়ে পদ।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Be alert before spamming comments.

নবীনতর পূর্বতন

Sponsored

Responsive Ad